Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

টোকের ঐতিয্য ও ইতিহাস:

টোকের ঐতিয্য ও ইতিহাস:                                                   

বাংলাদেশ পানি পলাবিত বিশাল নিম্ন অঞ্চলকে এক সময় বলা হত ভাটি বাংলা।আর এ ভাটি বাংলার রাজা ছিলেন ইঁশা খাঁ মসনদ-ই-আল(১৫৩৭-১৫৯৯)।ইশা খাঁর পরিনত বয়স থেকে মৃত্যু অবধি গোটা সময়টিতে জালাল উদ্দীন মুহাম্মদ আকবর(১৫৫৬-১৬০৫) ছিলেন ভারতের সম্রাট।গোটা উপমহাদেশ ছিল তার শাসনাধীন।কিনতু বাংলাদেশের উপর তিনি সারা জীবননেও পুর্ন আধিপত্য স্থাপন করতে পারেন নি।সম্রাট আকবরের দরবারের ইতিহাস লেখন আবুল ফযন ইসাখানকে বলেছেন।মর্জুবানে ভাটি,যার অর্থ হল ভাটির রাজা সম্রাট আকবর ভাটির এই রাজাকে পরাজিত কর বাংলাদেশকে তার পুর্ন কৃতিত্ব আনার উদ্যোগে নিয়ে একের পর এক অভিজান পরিচালনা করতে থাকেন।এই সকল অভিজান মোকাবেলা করতে ইশা খার বিভিন্ন জমিদারকে সাথে নিয়ে একটি সামরিক বাহিনী গড়ে তোলেন।যাকে ইতিহাসে বারভূইয়া বলা হয়।এই বার ভুইয়ার প্রধান ছিলেন ইশাখা।ভাটির রাজা ইশাখানের নৌবাহিনীকে বলা হতো কারায়।ইসাখানের নাওয়ারায় সাথে যুক্ত এসব পদবীধারী পরিবার হাওর অধ্যুযিত ভাটির জেলা কিশোরগঞ্জ পাওয়া যায়।ইসা খার জঙ্গল বাড়ীর আগমন কালে কেনার ব্যবহার এবংকাওনার নদীর উল্লেখ এতে পাওয়া যায়।এই সব নদী পথে যাতায়াতের বর্ননা রয়েছে।বর্তমানে গাজীপুর জেলা কাপাসিয়া থানা অবস্থিথ এ বানা নদীতে সম্রাট আকবরের প্রেরিত সেনাপতি সাথে ইশা খার কেীশল বাস্তবায়নের জন্য সম্রাট আকবরের বয সেনাপতি মানসিংহ তার অস্রঘর গড়ে তোলে বর্তমানে তাকে বলা হয় টোক নয়ন বাজার নদীর ঘাট।ইশা খা তার যুদ্ধে যে বানার ব্যবহার করা হয়েছিল তা বর্তমানে টোক নদী বা বহ্মপুত্র নদী নামে পরিচিত। এর আগে টোক কে বলা হত তওক,তাগমা,তাফেক অতপরে যুদ্ধে অস্রঘর বা অস্র তোটক বা পরিবর্তীতে টোক শব্দে পরিনত হয়।