বিদ্যালয়টি একটি মনোরম প্রকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত। পাশে একটি পুরানো বড় দিঘী আছে। সকল শিক্ষার্থীর স্কুল ড্রেস আছে। বিদ্যালয়ের পরিবেশ ও পড়াশোনার মান ভালো।
প্রতিষ্ঠাকালিন সময়ে ছিল বিদ্যালয়টি ছনের ছাউনি ও বাঁশের বেড়া। ১৯৬২ সালে প্রথম টিনসেড বিল্ডিং নির্মিত হয়। ১৯৯৪ সালে ২ কক্ষ বিশিষ্ঠ একতলা বিল্ডিং নির্মিত হয় ২০০৭ সালে পি.ডি.পি- ২এর আওতায় ২কক্ষ বিশিষ্ঠ একতলা বিল্ডিং নির্মিত হয়।
এগারো সদস্য বিশিষ্ঠ কর্মঠ পারিচালনা কমিটি বিদ্যমান।
সাল | অংশগ্রহন কারীর সংখ্যা | পাশের সংখ্যা | পাশের হার |
২০০৮ | ২৮ | ২৮ | ১০০% |
২০০৯ | ২৬ | ২৬ | ১০০% |
২০১০ | ২৪ | ২৪ | ১০০% |
২০১১ | ৩১ | ৩১ | ১০০% |
২০১২ | ২৯ | ২৯ | ১০০% |
সুবিধাভোগীর শিক্ষার্থী-২৬৩ জন |
একক ২৩৩ জন যৌথ ১৫ মোট ২৪৮
২০০৮ থেকে ২০১২ পর্যমত্ম মোট ১২ জন বৃত্তি পেয়েছে। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আজ পর্যমত্ম বহু ছাত্র/ছাত্রী সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছে। |
ভবিষ্যতে বিদ্যালয়টি একটি শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় করার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল প্রদ্ধতিতে শ্রেণী কার্যক্রম পরিচালনা ও শিশু পার্ক করা হবে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে মোট দুরত্ব ১৮ কিলোমিটার। উপজেলা শিক্ষা অফিসàকাপাসিয়া বাসস্ট্যান্ড এক কিলোমিটার àউত্তর ঢাকা টু কিশোরগঞ্জ মহা সড়ক ১৭ কিলোমিটার। মহা সড়ক ও দিঘীর পাশে দিঘীর পাড় নামক গ্রামে বিদ্যালয়টি অবস্থিত
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস